কিভাবে অনলাইনে ফ্রীতে টাকা ইনকাম করা যায়
আমরা কিভাবে অনলাইনে ফ্রী টাকা ইনকাম করতে পারব, এ বিষয়টা সম্পর্কে আমাদের বেশির
ভাগ মানুষেরই কোন ধারনা নেই।এসব ধারণা না থাকার কারণে আমরা প্রতারিত হয়ে থাকি
তাই আমাদেরকে সচেতন হতে হবে এবং সঠিক অনলাইন ইনকাম গুলো খুঁজে বের করতে হবে।
আমাদেরকে বুঝতে হবে কোন সাইটে কাজ করলে আমরা প্রতারিত হব না, তাই আমরা এখন জানবো
কিভাবে কোন সাইডে কাজ করলে আমরা সঠিক ও ফ্রিতে ইনকাম করার রাস্তা খুঁজে পাবো।এসব
সাইডে ফ্রি ইনকাম করার জন্য আমাদেরকে একটু দক্ষ হতে হবে তাহলে আমরা এসব সাইট থেকে
ফ্রিতে অনলাইনে ইনকাম করতে পারব। আসুন আমরা এসব বিষয়গুলো নিচে বিস্তারিত জানব।
পেজ সূচি পত্রঃ কিভাবে অনলাইনে ফ্রী টাকা ইনকাম করা যায়
ব্লগ লিখে ইনকামঃ
ব্লগ কি? ব্লক হলো এমন একটি অনলাইন জায়গা যেখানে কোন ব্যক্তি তার মনের কথাগুলি
ডাইরির মত লিপিবদ্ধ করে রাখতে পারেন। এখানে শুধু মনের ভাব দিয়ে প্রকাশ করা হয়
না এখানে একজন ব্যক্তি তার ব্যবসায়িক নথিপত্র শেয়ার করতে পারে। আর একজন পাঠ হোক
তা পড়ে বুঝে উপকৃত হতে পারে। এখানে একটি লেখক নিয়মিত বিভিন্ন বিষয়ে লেখা বা
পোস্ট প্রকাশ করে থাকেন। আর পাঠক তা করে উপলব্ধ করেন এবং সেই পোস্টে মন্তব্য করতে
পারেন। ব্লক মূলত একটি অনলাইন ডায়েরি বা বিন্যাস হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
এখানে একজন গবেষক তার গবেষণার তথ্য প্রকাশ করতে পারেন।আরে ব্লগ হচ্ছে এমন একটি
জায়গা যেখানে লেখক কনটেন্ট লিখে একটি পাঠককে আকৃষ্ট করে ব্লগে ফিরে আসতে বাধ্য
করেনl এ ব্লগে আপনি লেখালেখির মাধ্যমে কনটেন্ট লিখে ফ্রিতে ইনকাম করতে পারেন। তবে
হা ইনকাম করার জন্য অবশ্য আপনাকে কাজটি শিখতে হবে কিভাবে ব্লগ লিখা লিখি করতে
হয়।
কনটেন্ট রাইটিং কারে ইনকামঃ
কন্টেন্ট রাইটিং হল কোন কিছু লিখার মাধ্যমে একজন লেখক তার সবকিছু উজাড় করে মনের
ভাষা কোন ডিজিটাল প্লাটফর্মে উপস্থাপন করাকে কনটেন্ট রাইটিং বলে। এ কনটেন্টটা হতে
পারে বিভিন্ন ধরনের যেমন ওয়েবসাইটের বিষয়ে, বিজ্ঞাপনের স্ক্রিপট ও সামাজিক
যোগাযোগ মাধ্যমের পোস্ট ও গ্রাহক আকর্শন করতে সাহায্য করে।
আপনি যত ভালোভাবে কনটেন্ট রাইটিং করতে পারবেন বা কোন বিজ্ঞাপন বা কোন ডিজিটাল
প্লাটফর্মের স্ক্রিপ্ট যত ভালো হবে তত বেশি গ্রাহক আপনার কন্টেনগুলো পড়তে থাকবে।
আপনার ফোনটেন্টে যত ভালো এসিও হবে আপনার তত বেশি ইনকাম বাড়বে। এসইও অর্থ সার্চ
ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এটা আপনার ওয়েবসাইটের ট্রাফিক বাড়াতে সাহায্য করে।
ইউটিউবে ভিডিও তৈরি করে ইনকাম
আপনারা জানেন সারা বিশ্বজুড়ে ভিডিও শেয়ারিং পারফর্ম হিসেবে ইউটিউব অনেক বেশি
ব্যবহার হচ্ছে। এর ব্যবহার কি পরিমান হয়ে থাকে তা সহজেই বোঝা যায় কিছু
পরিসংখ্যান দেখলে। প্রতি মিনিটে ইউটিউব প্লাটফর্মে ৫০০ ঘন্টারও বেশি ভিডিও আপলোড
হয়ে থাকে। এর জনপ্রিয়তা অন্য দেশের সাথে সাথে বাংলাদেশেও অনেক বেড়েছে।
বাংলাদেশের বিনোদনে অন্যতম প্ল্যাটফর্ম হচ্ছে ইউটিউব। ইউটিউব যেমন মানুষের একটি
বিনোদন কেন্দ্র হয়ে উঠেছে তেমনি আমাদের মত অনেক মানুষের আয়ের উৎস হয়ে উঠেছে।
কেউ যদি একটি কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে ইউটিউবে কাজ করে একটি ভিডিও আপলোড দেই
ভিডিওটি যদি কোয়ালিটি ভালো হয় তাহলে এই ভিডিওটি খুব তাড়াতাড়ি মানুষের মন
ছুয়ে যায় ও ভিউ খুব তাড়াতাড়ি চলে আসে। এই কারণেই মানুষ এখন ইউটিউবে
অ্যাকাউন্ট খুলে ভিডিও আপলোড দিচ্ছে কিন্তু তাদের অনেকেই জানে না যে শুধু ভিডিও
আপলোড করাতেই ইনকাম আসবে না এখানে কিছু কাজও রয়েছে যেগুলা করলে অটোমেটিক ইনকাম
আসবে।
নিচে ইউটিউবে ইনকামের সেরা ৫ টি উপায় দেওয়া হলঃ
- বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ইনকাম করা যায়
- চ্যানেল মেম্বারশিপ কিনে ইনকাম করা যায়
-
ইউটিউব প্রিমিয়াম মেম্বাররা আপনার ভিডিও দেখলে তখন সাবস্ক্রিপশনে কিছুটা অংশ
আপনি পাবেন
- ডোনেশনের মাধ্যমে ইউটিউব থেকে ইনকাম করা যায়
- পণ্য বিক্রি করে ইউটিউব থেকে ইনকাম করা যায়
ডিজিটাল মার্কেটিং কারে ইনকাম
বর্তমান সময়ে ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুত্ব অনেক বেশি। এইতো বিগত ১০ বছর আগেও
ডিজিটাল মার্কেটিং এর এত গুরুত্ব ছিল না। বর্তমান সময়ে ইন্টারনেট ও স্মার্টফোনের
কারণে ডিজিটাল মার্কেটিং এর গুরুত্ব বেড়েই চলেছে। ডিজিটাল মার্কেটিং এখন প্রতিটি
ব্যবসা উদ্যোক্তা ও ফ্রিল্যান্সারের জন্য অপরিহার্য একটি কৌশল বা মাধ্যম হয়ে
উঠেছে। আপনি যদি নিজেকে সফল হিসেবে গড়তে চান তাহলে ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে
অবশ্যই আপনাকে সঠিক জ্ঞান অর্জন করতে হবে।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিভিন্ন
প্রকার রয়েছে, যা প্রতিটি কৌশল ভিন্ন ভিন্ন উপায় ব্যবসায়িক লক্ষ্য অর্জনের
সহায়তা করে।ডিজিটাল মার্কেটিং একটি ব্যবসা প্রচার ও বিক্রয় বৃদ্ধির জন্য
অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি। ডিজিটাল মার্কেটের মাধ্যমে একটি ব্র্যান্ডের
পরিচিতি তৈরি করা হয়। এই প্যান্টিকে রাব্বির কাছে পরিচিত করা যায় সোশ্যাল
মিডিয়া সার্চ ইঞ্জিনিয়ার অন্যান্য ডিজিটাল চ্যানেলের মাধ্যমে ব্যান্ডের নাম ও
পূর্ণ সম্পর্কে মানুষকে জানানো হয়। এর ফলে ফ্রেন্ডের প্রতি গ্রাহকের আস্থা ও
গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি পায়।
আরও পড়ুনঃ কিভাবে ফ্রীলান্সিং করে ফ্রীতে টাকা ইনকাম করা যায়
ডিজেল মার্কেটিং এর প্রধান লক্ষ্য হলো পণ্যের বিক্রি বৃদ্ধি করা। সঠিক কৌশল এবং
টার্গেটেড প্রচারণার মাধ্যমে পণ্য বিক্রি বাড়ানো সম্ভব। ডিজিটাল মার্কেটিং এর
মাধ্যমে একটি ওয়েবসাইটে ট্রাফিক খুব সহজেই নিয়ে আসা সম্ভব। এসইও সার্চ ইঞ্জিন
অপটিমাইজেশন ব্লগিং সোশ্যাল মিডিয়া শেয়ারিং ও পেড অ্যাড ব্যবহার করে ওয়েবসাইটে
ট্রাফিক বৃদ্ধি করা যায়। এর ফলে পন্নের প্রতি আগ্রহ বাড়ে এবং বিক্রির সম্ভাবনা
বৃদ্ধি পায়। ডিজিটাল মার্কেটিং এর আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম রয়েছে
সেখান থেকে সহজেই ফ্রীতে ইনকাম করা যায়, এগুলো সম্পর্কে নিজে দেওয়া হল।
- ফেসবুক মার্কেটিং
- ইউটিউব মার্কেটিং
- গ্রাফিক্স ডিজাইন
- ইমেইল মার্কেটিং
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
- কনটেন্ট রাইটিং
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হল ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি অংশ বা উপাদান। বর্তমান
সময়ে ডিজিটাল বিশ্বে সবকিছু অনলাইন ভিত্তিক হয়ে থাকে। কোন একটি জিনিস বা
ব্র্যান্ডকে প্রচার প্রচারণার কাজে এখন অনলাইন মার্কেটিং কে গুরুত্ব দেওয়া হয়।
ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম হচ্ছে অনলাইন অ্যাফিলিয়েট
মার্কেটিং। আপনি যদি অনলাইনে ইনকাম করতে চান বা প্যাসিভ ইনকাম করতে চান তাহলে
আপনার জন্যঅ্যাফিলিয়েটমার্কেটিং হবে সঠিক প্ল্যাটফর্ম।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তন হচ্ছে। বর্তমান সময়ে এটি অনেক
জনপ্রিয়তা লাভ করেছে অনলাইন ইনকাম এর মাধ্যমে। আপনি যদি স্প্যামিং না করে সঠিক
নিয়ম মেনে করতে অ্যাফিলিয়েট করতে পারেন তাহলে স্মার্ট ক্যারিয়ার গড়ার জন্য
এটি খুবই ভালো একটি প্ল্যাটফর্ম আপনার জন্য।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করার জন্য আপনার অবশ্যই একটা অনলাইন পারসন থাকতে
হবে। যা হতে পারে আপনার ব্লগ ওয়েবসাইট, ইউটিউব চ্যানেল বা অন্যান্য সোশ্যাল
মিডিয়া পেজ। যেখানে থাকতে হবে আপনার প্রচুর পরিমাণে ফলোয়ার ভিজিটর বা
সাবস্ক্রাইবার কারণ প্রোডাক্ট এর মার্কেটিং করার জন্য সবচেয়ে জরুরী হলো
অডিয়েন্স যাদের কাছে আপনি প্রোডাক্ট শেয়ার বা মার্কেটিং করবেন।
অনলাইন টিউশন করে ইনকাম
ছাত্র জিবনে টাকা আয় করার অন্যতম মাধ্যম হলো টিউশন করানো বা পড়ানো। অনেক
শিক্ষার্থী আছে যারা ভালো পড়াতে পারেন কিন্তু নানা কারণে টিউশনি খুঁজে পাচ্ছেন
না আপনারা হয়তো তাদের কলেজের বড় ভাই বা পরিচিত অভিভাবকদেরকে বলেন টিউশনের জন্য।
এভাবে মূলত ছাত্র জীবনে টিউশনি করানো হয়।আর বর্তমান সময়ে টিউশনি করা হয়
অনলাইনে মাধ্যমে এতে যারা টিউশনি করায় তারা উপকৃত হচ্ছে এবং যারা অনলাইনে শিক্ষা
নিচ্ছে তারা উপকৃত হচ্ছে। অনলাইন টিউশন আমরা একটু মাধ্যম শেয়ার মাধ্যমে সারা
দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে পড়ানো সম্ভব।অনলাইনে টিউশনির জন্য প্রথমে একটি ভালো
প্ল্যাটফর্ম বেছে নিতে হবে। সেটা হোক না কেন ফেসবুক সোশ্যাল মিডিয়া, ওয়েবসাইট
বা অনলাইন টিচিং মার্কেটপ্লেস। এবার আপনি যে বিষয়ে ভালো জ্ঞান রাখেন সে বিষয়
সম্পর্কে কিছু ভিডিও তৈরি করে আপলোড করতে পারেন আপনার পছন্দের প্লাটফর্ম। আর
আপনার স্টুডেন্টদের সাথে ভালো সম্পর্ক গড়ে তুলুন এতে করে আপনার জনপ্রিয়তা
বাড়বে ও অনলাইনে স্টুডেন্ট বাড়বে। এভাবে আপনি আস্তে আস্তে অনলাইনে টিউশনি করলে
ইনকাম করতে পারবেন।
বাড়িতে তৈরি জিনিসপত্র বিক্রি করে ইনকাম
বর্তমান সময়ে আমরা অনেকেই বাড়িতে তৈরি জিনিসপত্র বিক্রি করার জন্য মাধ্যম খুঁজে
থাকি। আর আমার মনে হয় এসব জিনিসপত্র বিক্রির জন্য অনলাইন প্লাটফর্ম সবচাইতে বড়
মাধ্যম। অনলাইন প্লাটফর্মের মধ্যে হতে পারে ফেসবুক ইউটিউব বিভিন্ন সোশ্যাল
মিডিয়ায় অ্যাড ও বিভিন্নভাবে আমরা উপস্থাপন করে আমরা খুব সহজেই এসব জিনিসপত্র
বিক্রি করতে পারছি। ফেসবুকে ফলোয়ার বেশি হওয়ার কারণে একটি ভিডিও যদি আমরা
ফেসবুকে আপলোড করে খুব দ্রুত এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় খুব সহজে দেখতে পাওয়া
যায়। যার ফলে বিভিন্ন ধরনের কাস্টমার অনলাইন থেকে পাওয়া যায়। আর এই কাস্টমার
গুলো বিশ্বাস অর্জন করার জন্য শুধুমাত্র ভালো প্রোডাক্ট প্রডিউস করা
প্রয়োজন।বাড়ি তৈরি জিনিস যেমন খাবার হতে পারে যে কোন ধরনের। আবার হতে পারে খাট,
সোফা ,আলমারি, ড্রেসিং টেবিল এমন কি ঘরের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র।
ফ্রিল্যান্সিং করে কিভাবে ফ্রীতে ইনকাম করবেন
ফ্রিল্যান্সিং কি? ফ্রিল্যান্সিং হল একটি স্বাধীন পেশা। যেখানে আপনি ইচ্ছা
স্বাধীন যখন খুশি তখন কাজ করতে পারবেন। যেমন চাকরিতে আপনার একটি লিমিটেড টাইম
থাকে এই একটি টাইমের মধ্যে আপনাকে হিং হতে হবে অফিসে এবং আরেকটি টাইম এর মধ্যে
আউট হতে হবে কিন্তু ফ্রিল্যান্সিংয়ে তেমন কোন বাধা নিষেধ নাই এ কারণে
ফ্রিল্যান্সিং টা হচ্ছে স্বাধীন বা ইচ্ছা অনুযায়ী কাজ করার একটি মাধ্যম।
ফ্রিল্যান্সিং হল অনলাইনে একটি প্লাটফর্ম যেখানে আপনি বেশ কিছু অনলাইন প্লাটফর্ম
পাবেন যার মধ্যে আপনি যেকোনো একটি দক্ষতা অর্জন করে কাজ করতে পারবেন। আপনি সে
দক্ষতার মাধ্যমে কোন নির্দিষ্ট কোম্পানি ও প্রতিষ্ঠানের হয়ে কাজ না করে
চুক্তিভিত্তি বিভিন্ন কোম্পানির সাথে বা প্রতিষ্ঠানের সাথে ফ্রিল্যান্সিং বা
অনলাইনে আয় করতে পারেন।ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করার কিছু মাধ্যম বা সাইড
সম্পর্কে নিচে দেওয়া হল
- আপওয়ার্ক
- ফাইবার
- ফ্রিল্যান্সার
- ৯৯ ডিজাইনস
- পিপল পার আওয়ার
- টপটাল
- গুরু
- ক্রাউড সোর্স
- কোডাবল
এসব সাইটগুলোতে আপনি আপনার দক্ষতা অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের ক্লায়েন্টের সাথে কথা
বলে কাজ করতে পারবেন। প্রথমে আপনাকে এই সাইড গুলোতে আপনার নিজের প্রোফাইল
ক্রিয়েট করতে হবে এর ফলে আপনার সাথে বিভিন্ন বায়ার এড হবে এবং আপনি তাদের সাথে
আলোচনা করে কাজ করতে পারবে।
ফেসবুক মার্কেটিং করে কিভাবে ইনকাম করা যায়
ফেসবুকে মার্কেটিং করে ইনকাম করার বিভিন্ন উপায় রয়েছে। বর্তমান যুগ হচ্ছে
অনলাইনের বা অ্যান্ড্রয়েড ফোনের যুগ। তাই খুব সহজে ফেসবুকে মার্কেটিং করা যায়।
ফেসবুকে ইনকাম করার প্রধান কাজ হল আপনার ফেসবুক পেজের প্রচুর পরিমাণে ফলোয়ার
বাড়াতে হবে আপনার ফেসবুক আইডিতে যত বেশি ফলোয়ার থাকবে তত বেশি গ্রাহকের সাথে
আপনার যোগাযোগ হবে। যেমন কোন সেলিব্রেটি সে এক্টার্স হোক বা প্লেয়ার হোক তাদের
ফেসবুক পেজে যেমন তাদের স্পন্সরের এড দেওয়া হয় তেমনি ভাবে আপনার ফেসবুক পেজে
কোন কোম্পানির পণ্যের এড দেখিয়ে খুব সহজে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
আর ডিজিটাল মার্কেটিং এর কথা শুরুতেই বলতে হয় কেননা ফেসবুক মার্কেটিং ডিজিটাল
মার্কেটিং এর একটি পার্ট। ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে আপনি যদি ভালো ধারণা রাখেন
তাহলে ফেসবুক মার্কেটিং শেখা বা জানা খুব সহজ হয়ে যাবে। কোন পণ্য বা সেবা
ফেসবুকে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে সবার কাছে পৌঁছে দেওয়া হল ফেসবুক মার্কেটিং। এটা কি
ফেসবুক মার্কেটিং এজন্য বলা হয় যে আপনি কোন পণ্য বা সার্ভিস সবার কাছে ফেসবুকের
মাধ্যমে পৌঁছে দিচ্ছেন এজন্য এটাকে ফেসবুক মার্কেটিং বলা হয়।
অনলাইন সার্ভে করে ইনকাম
আপনি ঘরে বসে কোন দক্ষতা ছাড়াই অনলাইন সার্ভিস করে আয় করতে পারেন। আজকে জানবো
কিভাবে কোন সাইট থেকে অনলাইন সার্ভে করে ইনকাম করতে পারবেন।
অনলাইন সার্ভে কি?
অনলাইন সার্ভে এমন একটি প্রক্রিয়া বা কাজ যা বিভিন্ন কোম্পানি বার রিচার্জ
প্রতিষ্ঠান তাদের প্রোডাক্ট বা সার্ভিস সম্পর্কে মানুষের মতামত জানতে চাই।
সার্ভে পূরণের মাধ্যমে মানুষ তার ছোট ছোট প্রশ্নের উত্তর বা মতামত জানাই এবং
এর মাধ্যমে পুরস্কার বা টাকা পেয়ে থাকে। এইজন্য আপনাকে বিশ্বস্ত সার্ভিস
সাইটগুলো চিহ্নিত করতে হবে। অনলাইনে বেশ কিছু সার্ভিস সাইট রয়েছে যারা সবাই
পেমেন্ট দেয় না তাই আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে বিশ্বাসযোগ্য ও পেমেন্ট দেয়
এমন সাইটগুলো খুঁজে বের করতে হবে। বিশ্বাসযোগ্য সাইডগুলো নিচে দেওয়া হল:
Swagbucks: আপনি এসব সাইটে সার্ভে ভিডিও দেখা শপিং বা গেম খেলেও পয়েন্ট আই
করতে পারবেন পরে সেগুলো পেপাল বা গিফট কার্ডে বদলাতে পারবেন।
InboxDollars: এখানেও আপনি সার্ভে পূরণ করতে পারবেন এবং নতুন ইউজার হিসেবে
বোনাস পাবেন।
Survey Junkie: বিশ্বস্ত এই সার্ভিস সাইট যেখানে সহজ সার্ভে পূরণ করে পয়েন্ট
পাবেন যেগুলো ক্যাশ বা গিফট কার্ডে রিডিম করতে পারবেন।
এ ধরনের আরো অনেক সার্ভিস সাইট পাবেন যেখানে আপনি কাজ করে গেম খেলে বা
প্রতিষ্ঠানের সার্ভে করে টাকা আয় করতে পারবেন।
শেষ কথা: আপনাকে অবশ্যই অনলাইনে ফ্রি ইনকাম করার জন্য প্রথমত যে কোন একটি বিষয়
দক্ষতা অর্জন করতে হবে। আপনি যদি কোন বিষয় দক্ষতা অর্জন করতে পারেন তাহলে আপনি
খুব সহজেই ফ্রিতে ইনকাম করতে পারবেন। এজন্য অবশ্য আপনাকে যে কোন বিষয়ে দক্ষ
হতে হবে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url